বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২১
National University Update & all Notice & Result Conner
Click to Blow
Admination Home Conner
বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
Raj Kumar Move Easy Donwood
Entertainment Hollywood Movie & Songs
Hello Friends Thanks For Visit My Bogger Side.
Please Fellow Our Page
Tayler
If You Downloads Please Link Blow
Easily Downlod Now
এই লিংকে ক্লিক করলে অরজিনাল মুভি টা ডাউনলোড করতে পারবেন। ইউটিউবে যা আছে সব ফেক। বিশ্বাস না করলে নিচের টা দেখে নেন বুঝতে পারবেন ধন্যবাদ।
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি LRSD Job Circular 2024
Govt. & Private All Job Circular 2024-25
সকল সরকারি চাকুরির নোটিশ
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর এর শূন্য পদসমূহে জনবল নিয়োগের সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ১৪ টি পদে মোট ২৫২৪ জনকে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এই চাকরিতে সকল জেলার প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পদগুলোতে নারী ও পুরুষ উভয়কেই নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আপনিও আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিত দেওয়া হল।
সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
Land Record and Survey Department Job Circular 2024
পদের নাম: সাঁট-লিপিকার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ০৫ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: সাঁট লিপিতে প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ৫০ ও ৮০, কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২৫ ও ৩০।
বেতন স্কেল: ১১,০০০ – ২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: সার্ভেয়ার
পদ সংখ্যা: ৮৫ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (সার্ভেয়িং) টেকনোলজি।
বেতন স্কেল: ১০,২০০ – ২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ট্রাভার্স সার্ভেয়ার
পদ সংখ্যা: ০৪ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (সার্ভেয়িং) টেকনোলজি।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: কম্পিউটার
পদ সংখ্যা: ০৮ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং (সার্ভেয়িং) টেকনোলজি।
বেতন স্কেল: ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : ড্রাইভার
পদ সংখ্যা : ১২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : জেএসসি পাশ।
বেতন: ৯,৭০০ – ২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : নাজির কাম ক্যাশিয়ার
পদ সংখ্যা : ১৭ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদ সংখ্যা : ২১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : পেশকার
পদ সংখ্যা : ৩৭৮ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : রেকর্ড কিপার
পদ সংখ্যা : ২৯১ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : এইচএসসি পাশ।
বেতন: ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : খারিজ সহকারী
পদ সংখ্যা : ৪৭৪ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : যাঁচ মোহরার
পদ সংখ্যা : ৪২২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : কপিষ্ট কাম বেঞ্চ সহকারী
পদ সংখ্যা : ৪৮০ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটার টাইপিং-এ প্রতি মিনিটে শব্দের গতি বাংলা ও ইংরেজিতে যথাক্রমে ২০ ও ২০
বেতন স্কেল : ৯,৩০০ – ২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম : অফিস সহায়ক
পদ সংখ্যা : ১৮২ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
পদের নাম : চেইনম্যান
পদ সংখ্যা : ১৪৫ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : মাধ্যমিক বা সমমান পাস।
বেতন: ৮,২৫০ – ২০,০১০ টাকা।
আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে http://dlrs.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।
আবেদন শুরুর সময়: ২৬ নভেম্বর ২০২৪ তারিখ সকাল ১০:০০ টা থেকে আবেদন করা যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ বিকাল ০৫:০০ টা পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
JSC , SSC & HSC ALL NOTICE
11 JSC , SSC & HSC ALL NOTICE
JSC , SSC & HSC এর মূল ওয়েব সাইট নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://dhakaeducationboard.gov.bd/
এবার 2021 সালেরে এস এস সি রেজাল্ট পাবলিষ্ট করা হয়েছে!!
রেজাল্ট দেখতে নিচের
লিকে ক্লিক করুন-----
সার্বারে সমস্যা হলে নিচের লিংকে যেয়ে রোল নং এবং রেজিষ্টেশন নম্বর দিয়ে দ্রুত
2021 - 2022 সালের উচ্চ মাধ্যমিক বা এইচ এস সি এর ভর্তির বিজ্ঞতি প্রকাশ
আবেদন করার জন্য আপনাদের বাইরের দোকানে যেতে হবে না !! আবেদন করুন ঘরে বসেই।
আবেদন করা যাবে ০৮-০১-২০২২ থেকে ১৯-০১-২০২২ পর্যন্ত !
2022 সালের শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন!
http://xiclassadmissionbd.com/
আবেদন না করতে পারলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুণ
আমাদের নম্বর : 01571321332
01871513481, 01916222001
ই-মেইল : sakibrohaman400@gmail.com
আবেদন করতে এস এস সি এর রোল এবং রেজিষ্টেশন নম্বর পাঠিয়ে দিন আমাদের ইমেইল ঠিকানায়।
আমরা আপনাকে একটা ফরম পাঠাবো সেখানে সকল তথ্যর খালি ঘর থাকবে সেখানে
আপনার অথবা /আপনার সন্তানের তথ্য পূরন করে দিবেন।
সেই অনুযায়ী আমরা আবেদন করে দিবো এবং অনলাইনে যেই টাকা পাঠানো লাগবে সেটাও আমরাই করে দিবো।
আমাদরে চার্জ মাত্র ৫০৳ টাকা ।
মানে আবেদন করতে সরকারি যে চার্জ কাটবে তার থেকে 50 টাকা বেশী দিতে হবে।
চাইলে এর কম ও রাখতে পারি।
আপনাদের সাহায্যেই আমাদের এক মাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
তাই আমরা চাই আপনারা আমাদের সাথেই থাকুন।
যারা যারা এস এস সি পরিক্ষায় সন্তোশ জনক রেজাল্ট করতে পারেন নি। ভাবছেন বোর্ড চ্যালেন্স করবেন তারা তারা এখনই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে। 01571321332 আমরা আপনার এস এস সি এর বোর্ড চ্যালেন্স করে দিবো ।
বোর্ড চ্যালেন্স করতে 150 টাকা লাগবে মাত্র। যে যে বোর্ড চ্যালেন্স করবেন তারা তারা আপনার ফোন নম্বর আর কোন কোন বিষয়ে বোর্ড চ্যালেন্স করবেন সেই সেই বিষয়ের কোড নম্বর পাঠিয়ে দিন নিচের ই-মেইল ঠিকানায় এবং 01571321332 এই নম্বরে একটা ফোন দিয়ে জানিয়ে দিন।
sakibrohaman400@gmail.com
HSc- 2023 board Challenge kora hoi fee-300৳
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন চলছে, বয়স-স্কুল চয়েজসহ বিস্তারিত জেনে নিন
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন চলছে, বয়স-স্কুল চয়েজসহ বিস্তারিত জেনে নিন
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহানগর ও জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৫) জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ১২ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে। ৩০ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করা হবে। ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে ভর্তির লটারি। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে ডিজিটাল লটারি ব্যতীত অন্য কোনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহানগর ও জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৫) জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ১২ নভেম্বর বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে। ৩০ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদন করা হবে। ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হবে ভর্তির লটারি। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে ডিজিটাল লটারি ব্যতীত অন্য কোনো পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
আবেদনের প্রক্রিয়া কিভাবে
এবারের ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা। আবেদন ফি টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল থেকে এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রদান করা যাবে। অনলাইনে ঠিকানায় গিয়ে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে আবেদন করা যাবে। https://gsa.teletalk.com.bd লিংকে সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের জন্য আলাদাভাবে আবেদন করা যাবে।
আবেদনের সময় সরকারি স্কুলের ক্ষেত্রে থানাভিত্তিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি স্কুলের ক্ষেত্রে মহানগর এলাকা ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা পাওয়া যাবে।
এবারের ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা। আবেদন ফি টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল থেকে এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রদান করা যাবে। অনলাইনে ঠিকানায় গিয়ে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে আবেদন করা যাবে। https://gsa.teletalk.com.bd লিংকে সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের জন্য আলাদাভাবে আবেদন করা যাবে।
আবেদনের সময় সরকারি স্কুলের ক্ষেত্রে থানাভিত্তিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি স্কুলের ক্ষেত্রে মহানগর এলাকা ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা পাওয়া যাবে।
শিক্ষার্থীর বয়স কত হতে হবে
‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছরের বেশি হতে হবে। পরবর্তী শ্রেণিতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। ভর্তির বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত।
‘জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০’ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছরের বেশি হতে হবে। পরবর্তী শ্রেণিতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। ভর্তির বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ (পাঁচ) বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। যেমন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্ম তারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত।
শিক্ষাবর্ষ
নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি শ্রেণি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে ৫৫ জন।
নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতি শ্রেণি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হবে ৫৫ জন।
সংরক্ষিত কোটা, পোষ্য কোটা ও যমজ ভর্তি
*ঢাকা মহানগরের সরকারি বিদ্যালয়সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ঢাকা মহানগরের সব সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করবে।
*এবার কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। যেমন এত দিন মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত হলো মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এই আসনে ভর্তি করতে হবে।
*ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
*বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। কোনো আসন শূন্য থাকলে তা অপেক্ষমান তালিকা থেকে পূরণ করতে হবে।
*মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ও অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষ্য ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।
*কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি আগে থেকে অধ্যয়নরত থাকে, সেসব সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোনের জন্য ৩ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে এ সুবিধা কোনো দম্পতির সর্বোচ্চ ২ সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
*ঢাকা মহানগরের সরকারি বিদ্যালয়সংলগ্ন ক্যাচমেন্ট এরিয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ঢাকা মহানগরের সব সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করবে।
*এবার কোটায় ভর্তির ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। যেমন এত দিন মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত হলো মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এই আসনে ভর্তি করতে হবে।
*ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০ শতাংশ কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
*বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যূনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। কোনো আসন শূন্য থাকলে তা অপেক্ষমান তালিকা থেকে পূরণ করতে হবে।
*মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ও অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষ্য ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয়, সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে লটারি অনুষ্ঠিত হবে।
*কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি আগে থেকে অধ্যয়নরত থাকে, সেসব সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোনের জন্য ৩ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। তবে এ সুবিধা কোনো দম্পতির সর্বোচ্চ ২ সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
স্কুল চয়েজ বা পছন্দক্রম যেভাবে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে ২টি পছন্দক্রম (২টি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে গণ্য হবে। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যে কোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ৫টি বিদ্যালয়ে ভর্তির পছন্দক্রম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে ২টি পছন্দক্রম (২টি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে গণ্য হবে। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যে কোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
সীমান্তের ওপারে বসে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে
সীমান্তের ওপারে বসে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে
রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে আজ শুক্রবার বিকেলে ঠাকুরগাঁও ছাত্র পরিষদ আয়োজিত সমাবেশে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ঠাকুরগাঁও ছাত্র পরিষদ আয়োজিত সমাবেশ থেকে দেশের বিরুদ্ধে যেকোনো চক্রান্ত রুখে দিতে ছাত্রসমাজের প্রতি আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। এ সময় ছাত্রদের উদ্দেশে তিনি প্রশ্ন রাখেন, বাংলাদেশে কি সংখ্যালঘু নির্যাতন করা হচ্ছে? তখন সবাই ‘না’ উচ্চারণ করেন। পরে তিনি বলেন, ভারতের পত্রপত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনভাবে দেখানো হচ্ছে যেন বাংলাদেশে এ ধরনের নিকৃষ্ট ঘটনাগুলো ঘটছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঘটনা তো তা না। এটা তারা কেন করছে? কথাগুলো এ জন্যই বলছি যে আমাদের আনন্দে থাকার কোনো অবকাশ নাই যে আমরা জিতে গেছি, সব হয়ে গেছে। আমাদের মাথার ওপরে সেই খড়্গ এখনো আছে। এবং চতুর্দিকে তারা খুব চেষ্টা করছে আবার অন্ধকারে নিয়ে যাওয়ার। এর জন্য সজাগ থাকতে হবে কোনো রকমের হঠকারিতা, বিশৃঙ্খলা যেন কেউ করতে না পারে। সেটাকে রুখে দিতে হবে।’
ঠাকুরগাঁও ছাত্র পরিষদের সমন্বয়ক মিলন মাহমুদের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক শরিফ উদ্দিন আহমেদ, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হোসেন শাহরিয়ার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমির হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এরফান আলী, অধ্যাপক এস এম মাহবুবুর রহমান, তেজগাঁও সরকারি কলেজের অধ্যাপক সোলায়মান আলী, বিএনপির পল্লী উন্নয়নবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, নির্বাহী কমিটির সদস্য জেড মূতর্জা চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল প্রমুখ।
ছাত্র সংঘর্ষ, এটা একটা চক্রান্ত
ঢাকায় ছাত্র সংঘর্ষের ঘটনায় মর্মাহত হওয়ার কথা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব কষ্ট পাই, যখন দেখি আমাদের ছেলেরা-ছেলেরা মারামারি করছে কলেজে-কলেজে। যখন তোমরা এত বড় একটা বিজয় (৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান) অর্জন করলে, একটা ফ্যাসিস্টকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দিলে, পৃথিবীতে একটা ইতিহাস সৃষ্টি করলে, সেই সময়ে আজকে আমাদের দেখতে হবে সোহরাওয়ার্দী কলেজ-মোল্লা কলেজের ছাত্ররা মারামারি করে রক্তাক্ত হয়ে যাচ্ছে। এটা তো কোনোমতেই গ্রহণযোগ্য নয়। এটা একটা চক্রান্ত, এটা একটা ষড়যন্ত্র।’
এ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার-পরবর্তী ঘটনা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও খুব ভীত হই, যখন দেখি ইসকনের নামে, ধর্মের নামে একজন আইনজীবী নিহত হয়ে পড়ে থাকে, রক্তাক্ত হয়ে পড়ে থাকে। এই বাংলাদেশ তো আমরা দেখতে চাইনি। আমরা তো একটা জায়গায় এসেছি। নতুন স্বপ্ন দেখছি, নতুন দিগন্ত দেখছি। সেখানে এ ধরনের ঘটনা তো আমরা দেখতে চাই না। এখন তোমাদের (ছাত্র) ভূমিকা আরও বেড়ে গেছে।’
‘হাসিনা পলাইছে’
ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের ইতিহাসে অসাধারণ একটা কাজ করেছে বলে উল্লেখ করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের মানুষকে রক্ষা করেছে দানবের হাত থেকে, ফ্যাসিস্টদের হাত থেকে। এটা কোনো ছোট কথা নয়। ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে খালি হাতে লড়াই করা প্রায় অসম্ভব। সশস্ত্র বাহিনী দরকার হয়। সে জায়গায় খালি হাতে কাজটি সম্ভব করেছে ছাত্রসমাজ।
ছাত্রদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তোমরা যে কথা বলো, আমিও সব সময় বলি, আমার নাতনিও বলে এখন, হাসিনা পলাইছে। কেউ জিজ্ঞেস বলে সে বলে, হাসিনা পলাইছে। হাসিনা “পালিয়েছে” না, হাসিনা “পলাইছে”। এই কথাটাই কিন্তু চালু করতে হবে, পলাইছে। এটা এই জন্য বলা দরকার, এই ধরনের ফ্যাসিস্ট, এই ধরনের নির্যাতনকারী, এই ধরনের নিপীড়নকারী, খুনি, হত্যাকারী—তারা পালিয়ে যায়। সেই জায়গাটা মাত্র আমরা পার হয়েছি।’
এর পরে কী, সেই চিন্তা করতে ছাত্রসমাজের প্রতি আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, এখন চিন্তা হবে বাংলাদেশকে তৈরি করা। কারণ, তারা (ক্ষমতাচ্যুতরা) শেষ করে দিয়ে গেছে। কোথাও অবশিষ্ট রাখেনি। অর্থনীতি ফোকলা করে দিয়েছে। ঘুষ-দুর্নীতিতে সমাজটা শেষ করে দিয়ে গেছে। এ অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সবাইকে, বিশেষ করে ছাত্রসমাজকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি।